আমার আরেকটি চ্যানেল লিংক:
______________________________________________
Business email: sohebhasan880@gmail.com
ফেসবুক লিংক:
প্রিয় কবুতর গ্রুপের লিংক:
পেজের লিংক:
টুইটার লিংক:
ইসটাগ্রাম লিংক:
___________________________________________
হ্যালো কবুতর প্রেমি বন্ধুরা! সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি সোহেব হাসান চলে আসলাম আবার আরেকটা আলোচনা নিয়ে আপনাদের মাঝে। আপনারা দেখছেন প্রিয় কবুতর।
বন্ধুরা কবুতর আমাদের খুবি শখের এটা প্রাণী! আর কবুতর ভালবাসে না এমন মানুষ পাওয়া খুবি কষ্টের। কারণ কবুতর হচ্ছে শান্তির প্রতিক। কবুতর দেখলেই কেমন যেন একটা মায়া জন্মে মনের ভেতর। তাইত কবুতর কে প্রতিটা মানুষি ভাল বাসে।
কবুতরের নাম জানে না এমন মানুষো পাওয়া যাবে না! কারণ পোষা পশু পাখির মধ্যে কবুতর হচ্ছে সবচাইতে পরিচিত প্রাণী। কবুতরকে মানুষ সেই প্রাচিন কাল থেকে পুষে আসছে। আগে মানুষ এই কবুতর কে পুষত যোগাযোগ মাধ্যমের জন্য। কারণ প্রাচিন কালে এখনকার মত কোন ফোন বা ইনটারনেট ছিল না। তাই মানুষ চিঠি আদান প্রদান করত এই কবুতরের মাধ্যমে। এখন কবুতর কে সেই কাজ থেকে অবসর দেয়া হয়েছে।
কিন্তু কবুতর রয়ে গিয়েছে আমাদের মনের ভেতর। আর তাইত আজ কবুতর হচ্ছে শক্ষিনতার প্রতিক। এ ছাড়া আজ কাল অনেকেই এই কবুতর পুষে নিজের ও পরিবারের ভরণ পুষন করে আসছে। কবুতর খুবি সম্ভবনা ময় একটি গৃহপালিত পাখি। যার মাধ্যমে আপনিও লালন পালন করে বেকারত্ব দুর করতে পাড়েন। আর তাইত কবুতর কে মানুষ চিঠি আদান প্রদানের কাজ থেকে অবসর দিলেও নিজের কাছ থেকে কিন্তু অবসর দেয়নি।
বন্ধুরা আমাদের দেশে না না জাতের কবুতর পাওয়া যায়। এর বেশির ভাগি হচ্ছে বিদেশি জাতের কবুতর। আমাদের দেশি জাতেরো কিছু কবুতর রয়েছে। যা আমাদের গ্রাম দেশে সহ শহরেও দেখা যায়।
তবে আপনি যদি সঠিক ভাবে কবুতর লালন পালন করেন তবে আপনি আপনার প্রয়োজন মিঠিয়ে সেই অর্থদারা আপনি আপনার বেকারত্ব দুর করতে পাড়েন।
তাই বন্ধুরা আসুন আমরা কবুতর কে ভাল বাসি এবং কবুতর সঠিক ভাবে লালন পালন করে আমরা আমাদের বেকারত্ব দুর করি। সব শেষে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Hello pigeon dear friends! How are you all Hope everyone is well. I came to Sohab Hasan and again in another discussion with you. You see the favorite pigeon.
Friends kabutara it is our very favorite animal! And people who do not love kabutara difficult to find difficult. Because the pigeon is the symbol of peace. If you see the kabutara a maya is born in the mind. So, every human being has a kabutara good bus.
People who do not know the name of kabutera can not be found! Because the pigeon is the most familiar creature in the animal bird. The people of Kabutar are coming from the ancient times. Before the people of this pigeon for personal communication. Because there was no phone or internet like in the modern times. So, people used to send a message through the pigeon. Now Kabutara has been retired from that job.
But the pigeon has remained in our mind. And that is why today the pigeon is the symbol of the spirituality. Apart from this many people have been fulfilling themselves and their families in this pigeon. Kabutara is very unlikely a domestic bird in the middle. Through which you can bring unemployment to foster care. And even if the man from Kabir, who retired from writing, he did not retire from himself.
Friends are not found in our country or the Kabbat of the species. Most of it is foreign-born kabutara There are some pigeons of our country. Which is also seen in cities including our countryside.
But if you cherish the pigeon properly, then you need your money to make your unemployment unharmed.
So friends, let us stop the unemployment by keeping the kabutara good and rearing the pigeons properly. Thank you very much all at the end.
नमस्कार काबुतारा प्यारे दोस्तों! आप सब कैसे हैं? आशा है कि सब लोग ठीक हैं। मैं सोहब हसन के पास आया और फिर से आपके साथ एक और चर्चा में आया। आप पसंदीदा कबूतर देखें।
दोस्तों kabutara यह हमारा बहुत ही पसंदीदा जानवर है! और जो लोग कूबतारा से प्यार नहीं करते हैं वे मुश्किल से मुश्किल होते हैं। क्योंकि कबूतर शांति का प्रतीक है। यदि आप देखें तो कुबुतरा एक माया मन में पैदा होती है। तो, हर इंसान के पास एक अच्छी बस है।
जिन लोगों को काबुटेरा का नाम नहीं पता है उन्हें नहीं पाया जा सकता है! क्योंकि कबूतर पशु पक्षी में सबसे परिचित प्राणी है। कबूतर के लोग प्राचीन काल से आ रहे हैं। व्यक्तिगत संचार के लिए इस कबूतर के लोगों से पहले। क्योंकि आधुनिक समय में जैसे कोई फोन या इंटरनेट नहीं था। इसलिए लोग कबूतर के जरिए संदेश भेजते थे। अब कबुतरा को उस नौकरी से सेवानिवृत्त कर दिया गया है।
लेकिन कबूतर हमारे दिमाग में बना हुआ है।
0 Comments